Architecture অর্থ হল স্থাপত্য, আর Architect শব্দের অর্থ হল স্থপতি। অর্থাৎ একজন Architect তার সৃজনশীলতাকে বিভিন্ন নকশা ও ডিজাইনের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলেন। আর এই ডিজাইনকে যখন বাস্তব বা কাঠামোগত রূপ প্রদান করা হয় তখন তাকে স্থাপত্য বলে। আমাদের বসবাসরত ভবন, ক্ষো প্রতিষ্ঠান, শিল্প কারখানা, বিভিন্ন বাণিজ্যিক ভবন, মসজিদ, মন্দির, গির্জা এসব অবকাঠামোই স্থাগতের অন্তর্ভুক্ত। আর এসব ভবনের নকশা ডিজাইন করাই হল একজন আর্কিটেক্ট এর কাজ।
Interior Design হল অভ্যন্তরীণ নকশা। একটি ভবনের ভেতরের বিভিন্ন ফার্নিচারের নকশা পরিসর অনুযায়ী সাজিয়ে/ফুটিয়ে তোলাই হল ইন্টেরিয়র ডিজাইনারের কাজ। যাহা একজন স্থপতিই করে থাকে। সহজ কথা স্থাপত্য ছাড়া মানব জীবন অচল। যে দেশ যত বেশি উন্নত সেদেশে Architect এর গুরুত্ব অপরিসীম। স্থাপত্যে নকশা এবং গঠনমূলক আকার, স্থান এবং পরিবেশগত কার্যকরী প্রতিফলন, প্রযুক্তিগত, সামাজিক ও নান্দনিক বিবেচ্য বিষয় পরিকল্পনা বিবেচনায় আনতে হয়। স্থপতি দ্বারা তৈরি ডকুমেন্টেশন, ভবন ও অন্যান্য জিনিসের আচরণ, কাঠামো, চিত্র, পরিকল্পনা ও প্রযুক্তিগত বিবরণকে সংজ্ঞায়িত করে। সে ক্ষেত্রে সামনের দিনগুলোতে বাংলাদেশে Architect দের জন্য রয়েছে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ।
আর্কিটেকচার অ্যান্ড ইন্টেরিয়র ডিজাইন টেকনোলজির চাকরির ক্ষেত্রসমুহঃ
• রাজউক (রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ)
• সিটি করপোরেশন
• শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর
• পৌরসভা
• কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন ইন্সটিটিউট সমূহ
• গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়
• মৎস্য অধিদপ্তর
• সেনাবাহিনী
• মিলিটারী ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিস
• ইঞ্জিনিয়ারিং ফার্ম
• ইউনিঙ্গলিটির ইঞ্জিনিয়ারিং সেকশন
• বিভিন্ন দপ্তর
• কন্সট্রাকশন ফার্ম
• কনসাল্টেন্সি ফার্ম
• পরিবেশ নিয়ে কর্মরত বিভিন্ন বহুজাতিক কোম্পানী
. মাইকের ইঞ্জিনিয়ারিং সেকশন