Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩

পাওয়ার বিভাগের পরিচিতি

পাওয়ার টেকনোলজি পাওয়ার শব্দের আভিধানিক অর্থ ক্ষমতা কিন্তু টেকনোলজির ক্ষেত্রে শক্তিকে বুঝানো হয়েছে। এক কথায় পাওয়ার টেকনালোজি মানে শক্তি কৌশল। বর্তমানে এই শক্তিকে নিয়ে প্রযুক্তিগতক থেকে যে টেকনোলজি এর ম্যাধমে কাজ করা হয় তাকে পাওয়ার টেকনালজি বলে। পাওয়ার টেকনালজি এমন একটি টেকনোলজি যা বাংলাদেশ এবং পৃথিবীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই টেকনোলজির সাথে ইলেক্ট্রিক্যাল, মেকানিক্যাল, কম্পিউটার, ইলেকট্রনিক্স এই টেকনোলাজি গুলোও ওতোপ্রতোভাবে জড়িত। পাওয়ার টেকনালজিতে প্রযুক্তিগত সকল ধরনের শক্তি যেমন ইলেকট্রিক্যাল, মেক্যানিক্যাল, পাওয়ার, অটোমোবাইল এবং স্টিম পাওয়ার, সৌর শক্তি ইত্যাদি নিয়ে গবেষণা করা হয় এবং তা শিখানো হয়।

 

পাওয়ার টেকনোলজির কর্মক্ষেত্র: প্রযুক্তিগত দিক থেকে একজন পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারের কর্মক্ষেত্র বাংলাদেশসহ পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও চাহিদা রয়েছে। বর্তমানে পাওয়ার প্ল্যান্ট সুষ্টভাবে পরিচালনার জন্য একজন পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ার এর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । তাই বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের বাহিরে অর্থাৎ পৃথিবীর যে কোন জাযগায় পাওয়ার প্ল্যান্ট পরিচালনার জন্য একজন পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ার খুবই প্রয়োজন। তাছাড়াও স্টীম পাওয়ার প্ল্যান্ট এ বয়লার অপারেশন এর জন্য একজন পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ার এর খুবই প্রয়োজন। পাওয়ার টেকনালোজি, মেক্যানিকাল ও ইলেকট্রিক্যাল টেকনালোজির সাথে সম্পর্কযুক্ত বিধায় এই টেকনোলজি হতে পাশ করা ডিপ্লোমা প্রকৌশলীগণ পাওয়ার ছাড়াও ইলেকট্রিক্যাল ও মেকানিক্যাল টেকনোলজিতে চাকুরী করতে পারে। বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর নিন্মলিখিত প্রধান প্রধান ক্ষেত্র সমূহে পাওয়ার টেকনোলজি হতে পাশ করা প্রকৌশলীগণ কাজ করে থাকে-

• পাওয়ার সেক্টর

• ওয়াটার সেক্টর

• অটোমোবাইল

 • রেলওয়ে সহ সকল ধরনের উৎপাদনশীল কারখানা ইত্যাদি।

 

পরিশেষে বলা যায় পাওয়ার টেকনালোজি এবং একজন পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারের গুরুত্ব বাংলাদেশের পাশাপাশি পৃথিবীর যেকোন জায়গায় অপরিসীম।