ফেনী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের পরিচিতি
টেকনোলজি / বিভাগ সমূহ :
হোস্টেলঃ
ক্যাম্পাস:
একটি দোতলা প্রশাসনিক ভবন, একটি তিন তলা একাডেমিক ভবন, প্রায় ২০ টি ওয়ার্কশপ, তিনটি আবাসিক হল, একটি ৬০০ আসন বিশিষ্ট অডিটোরিয়াম, একটি পুকুর, একটি মসজিদ, একাধিক খেলার মাঠ, অধ্যক্ষের বাংলো, শিক্ষক ও কর্মচারীদের একাধিক আবাসিক ভবন সহ অসংখ্য ফলজ, বনজ ও ভেষজ গাছ-গাছালীতে পরিপূর্ণ নয়নাভিরাম দৃশ্যের সৌন্দর্যমন্ডিত একটি ক্যাম্পাস। বর্তমানে সুশৃঙ্খলভাবে দুইটি রোভার ও একটি গার্লস-ইন-রোভার স্কাউট ইউনিট এর কার্যক্রম চলছে।
ইনস্টিটিউটের অবস্থান :
ফেনী শহর হতে উত্তর-পূর্ব দিকে (সদর হাসপাতাল হতে আধা কিলোমিটার পূর্ব দিকে) পুরাতন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক এর উত্তর পার্শ্বে ফেনী পৌরসভাধীন ফলেশ্বর মৌজায় প্রতিষ্ঠানটি অবস্থিত।
টেকনোলজি / বিভাগ সমূহ :
ইউনিফর্ম :
ছাত্রদের জন্য : আকাশী রংয়ের শার্ট, কালো প্যান্ট, কালো জুতা, আকাশী পাঞ্জাবী।
ছাত্রীদের জন্য : আকাশী রংয়ের জামা, কালো সেলোয়ার, কালো জুতা, আকাশী ওড়না, আকাশী বোরকা/আকাশী এ্যাপ্রোন ।
হোস্টেলঃ
ছাত্রদের জন্য দুটি হোস্টেল রয়েছে-
একাডেমিক কার্যক্রম :
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে ফেনী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ৬টি টেকনোলজি চালু রয়েছে। সময় উপযোগী ও দেশি-বিদেশি প্রযুক্তিগত চাহিদা বিবেচনা করে টেকনোলজি সমূহ নির্ধারিত হয়েছে। ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষাক্রমের অধীনে ৪ বছর মেয়াদী ৮টি পর্বে ২টি শিফটে (১ম ও ২য় শিফট) টেকনোলজি সমূহ চালিত হয়। ফেনী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের টেকনোলজির বিস্তারিত বিবরণ নিম্নে উপস্থাপন করা হলো:
প্রথম শিফট |
দ্বিতীয় শিফট |
সিভিল, ১ম শিফট (গ্রুপ: A, B) |
সিভিল, ২য় শিফট (গ্রুপ: A, B ) |
ইলেকট্রিক্যাল, ১ম শিফট (গ্রুপ: A, B) |
ইলেকট্রিক্যাল, ২য় শিফট (গ্রুপ : A, B) |
কম্পিউটার সাইন্স এন্ড টেকনোলজি, ১ম শিফট (গ্রুপ: A, B ) |
কম্পিউটার সাইন্স এন্ড টেকনোলজি, ২য় শিফট (গ্রুপ: A, B ) |
মেকানিক্যাল, ১ম শিফট (গ্রুপ: A, B) |
মেকানিক্যাল, ২য় শিফট (গ্রুপ: A, B ) |
পাওয়ার, ১ম শিফট |
পাওয়ার, ২য় শিফট |
আর্কিটেকচার, ১ম শিফট |
আর্কিটেকচার, ২য় শিফট |
তথ্য প্রযুক্তির এ যুগে বর্তমান বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নিতে বর্তমান সরকারের বলিষ্ঠ ভূমিকায় কারিগরি শিক্ষার মানোন্নয়ন, প্রচার প্রসার ও পরীক্ষা পদ্ধতির অভূতপূর্ব অগ্রগতি সাধিত হচ্ছে। সর্বোপরি এই কারিগরি শিক্ষার ধারা সঠিকভাবে পরিচালিত হলে বাংলাদেশের বৃহৎ যুবসমাজ দক্ষ জন সম্পদে তথা মানব সম্পদে পরিণত হবে, গড়ে উঠবে ক্ষুধা, দারিদ্রতামুক্ত বৈষম্যহীন সমাজ, দেশ হবে সমৃদ্ধ।